পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

শুধু লকডাউন বললেই যদি সমস্যার সমাধান হয়ে যায় তাহলে আমরা আমাদের সমাজে এত বৈপরীত্য দেখছি কেন? আসলে আমরা প্রত্যেকেই নিজের নিজের অবস্থান থেকে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করছি। মহামারী উপলক্ষ্য মাত্র।

Read more


দেশের হাল মোটে ভাল নয়। তাই হুতোম এ যাত্রা দেশের শত্তুরদের সমন্দে সকলকে সাবধান করে দেবেন ঠিক কল্লেন। এনাদের দেকলেই সরকার বাহাদুর চটে লাল হন। বাবু বিবিরো তফাতে থাকবেন।

Read more


আমাদের ছেলে মেয়েরা যদি প্রশ্ন করে এই অন্য পৃথিবী নিয়ে, যদি জানতে চায় কেন আমরা তাদের জানতে দিইনি তাদের সহ নাগরিকদের কথা তখন কী উত্তর দেব? আমরা তো আমাদের সুবিধাবাদ দিয়ে জামলোকে মরে যেতে দিয়েছি, রামপুকার পণ্ডিতের বুকফাটা কান্না আমাদের নাড়া দেয়নি, বিহারশরিফের একরত্তি বাচ্চার মৃত মায়ের মুখ আমরা ভুলে মেরে দিয়েছি। এই প্রজন্ম তবু জানুক তাদের হারিয়ে যাওয়া সহ নাগরিকদের, ভাবুক, তৈরি হোক তাদের বাবা মায়েদের ক্রিমিনাল নীরবতা, অপারগতার গ্লানি কিছুটা লাঘব করতে। কারণ “the sky is still blue. Roads are still long. People are still walking”.

Read more


বাঙালি ছেলে মেয়ে, কোথাও ফোন করে রিং হবার সময় “আবে ইয়ার, উঠানা, জলদি উঠা” অবশেষে “ওহ্ শীট” বলতে শুনেছি। হোলি, দিওয়ালি, ধনতেরাস, বিয়ের অনুষ্ঠানে মেহেন্দি, রঙ্গোলি, জাঁকিয়ে বসেছে। ভাবুন “কেননা” শব্দটি এখন ব্রাত্য, “কিঁউ কি” সমাদৃত। “মোকাবিলা” শব্দটি এখন “মুকাবলা” হয়ে গেছে। ফলে এদের কাছে ঘটমান বাঙালি খেদা সমস্যাটা স্পর্শ করছেনা। কারণ মূলত নিম্নবর্গের পরিযায়ী শ্রমিক, রাজমিস্ত্রি, ছোট খাটো হস্তশিল্পী, দিনমজুর, এরাই ভুক্তভোগী। কর্পোরেট সেক্টরে এটা প্রভাব ফেলে নি।

Read more


আমরা আমাদের সারাদিনে খুব বেশী হলে ৫০ জন লোকের সাথে কথা বলি। সেখানে একজন বা দুজন বাংলাদেশির সাথে আমাদের কথা হলে আমরা ভাবি দেশ বোধ হয় অনুপ্রবেশকারীতে ভরে গেল। কিন্তু এইসব ভাবনা আসলে বিশ্বাস যার পেছনে কোন তথ্যের ভিত্তি নেই। বিশ্বাস নিয়ে আসলে আমার সত্যি কিছু বলার নেই। বিশ্বাস মানুষ অনেক কিছুতে করে – ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমী, চাঁদের চরকা কাটা বুড়ি। এসবের স্বপক্ষে কোন প্রমাণ নেই, এটুকুই বলা যায়। অনুপ্রবেশ ও একটি বিশ্বাস কিন্তু ভিনরাজ্যে বাঙালি হেনস্থা ঘোর বাস্তব।

Read more